সুভাষ: দ্য ফরগটেন হিরো
ইনিও সুভাষ। তবে বসু নন, মুখোপাধ্যায়। কিন্তু ‘ফরগটেননেস’-এর বিচারে এঁনার ট্র্যাজেডি অনেক অনেক বেশি বিষাদময়। ইনি ডাক্তার সুভাষ মুখোপাধ্যায়। একই নামে এক বাঙালি কবিকে তবু অনেকেই চেনেন, জানেন, কিন্তু ডাক্তার সুভাষ মুখোপাধ্যায় আক্ষরিক অর্থেই বিস্মৃত নায়ক, বলা ভালো ট্র্যাজিক হিরো। যার জীবন, যার সংগ্রাম, যার মেধার তেজকে দাবিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত নিয়ে ঘনিয়ে উঠতে পারে রহস্য গল্প, বাঙালির আক্ষেপের ইতিহাস। যদিও ডাক্তার সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের নাম বাঙালি আক্ষেপের সূত্রেও স্মরণে আনে কিনা সন্দেহ আছে! কিন্তু নোবেল পুরস্কার না-পাওয়ার আক্ষেপে জগদীশচন্দ্র বসু আর সত্যেন্দ্রনাথ বসুর নামের পাশেই অনায়াসে বসতে পারে আর যে বাঙালির নাম— তিনি ডাক্তার সুভাষ মুখোপাধ্যায়। ভারতের প্রথম টেস্ট টিউব বেবি-র স্রষ্টা।
প্রতিভার স্বীকৃতি, সম্মান আর মূল্য না-পেয়ে বলিউড তারকার আত্মহত্যা নিয়ে যখন বাজার বেশ সরগরম তখন আপনার হয়তো মনে পড়তে পারে নয়ের দশকে তৈরি হওয়া তপন সিনহা-র এক বিখ্যাত ছবি ‘এক ডক্টর কি মওত’ (১৯৯০), সদ্য প্রয়াত অভিনেতা ইরফান খান যেখানে একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। মূল চরিত্রে ছিলেন পঙ্কজ কাপুর ও শাবানা আজমি। আগ্রহীরা এই লেখার শেষে দেওয়া লিঙ্ক-এ ক্লিক করে দেখতে পারেন সিনেমাটি। গবেষণার স্বীকৃতি, মেধার মূল্যায়নের বদলে কীভাবে এক বিজ্ঞানী চিকিৎসকের কপালে জুটেছিল যারপরনাই অপমান, অসম্মান আর অপরাধীর তকমা, তা নিয়েই তৈরি হয়েছিল জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত এই সিনেমাটি। ছবির চরিত্র আত্মহননের পথ বেছে না নিলেও সৃজনের অপমানে স্রষ্টার সৃষ্টিহননেই সে যাত্রায় পরিত্রাণ পায় হতভাগ্য সমাজ। কিন্তু সুভাষ মুখোপাধ্যায় কার্যত বাধ্য হয়েছিলেন আত্মহত্যায়। ১৯৮১ সালের ১৯ জুন, আত্মহত্যার অধিকারে ভারতের এই মহান চিকিৎসক বিজ্ঞানী রেখে গিয়েছিলেন একরাশ অভিমান, আর হয়তো ক্ষমাহীন এক আক্ষেপ।
ডাক্তার সুভাষ মুখোপাধ্যায় এবং তাঁর ‘সৃষ্টি’ ভারতের প্রথম নলজাতক শিশু দুর্গা ওরফে কানুপ্রিয়া আগরওয়াল-এর কাহিনিটা ঠিক আমাদের চেনাজানা বাস্তবের ব্যাকরণ মেনে চলে না, এ কাহিনি জটিল, এ কাহিনি আমাদের অপদার্থতার।
সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের সৃষ্টি দুর্গা ওরফে কানু আগরওয়াল
২০১০ সালে নোবেল কমিটি ঘোষণা করে বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসায় অসামান্য অবদানের জন্য বিশ্বের প্রথম টেস্ট টিউব বেবি-র ‘জনক’ রবার্ট এডওয়ার্ডসকে পুরস্কৃত করা হবে। গবেষণায় তাঁর সঙ্গী চিকিৎসক প্যাট্রিক স্টেপটো অবশ্য ১৯৮৮ সালেই মারা গিয়েছেন। ১৯৭৮ সালে এঁরা প্রথম মানবদেহের বাইরে পরীক্ষাগারে ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর মিলন ঘটিয়ে সৃষ্টি করেন ‘টেস্ট টিউব বেবি’। ডারউইন-এর সৃষ্টি তত্ত্ব কিংবা বিশ শতকের প্রথমার্ধেই জন্মনিয়ন্ত্রণের বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনায় ঈশ্বরের সৃষ্টিতত্ত্বের ধারণা মানুষের হাতে জোর ধাক্কা খেয়েছিল, কিন্তু একেবারে ভেঙে পড়েনি। মানবশিশুর জন্মরহস্যের আলো-আঁধার তখনও মানুষকে উদ্বেলিত করত। রবার্ট এডওয়ার্ডস ও প্যাট্রিক স্টেপটোর গবেষণা কার্যত সেই রহস্যকেও এনে দিল বিজ্ঞানের আলোয়। টেস্ট টিউব বেবির আবিষ্কার তাই শুধুমাত্র লাখ-লাখ দম্পতির মুখে হাসিই ফোটায়নি, মানুষের প্রজনন ধারনাকে দিয়েছে বিজ্ঞানের স্বচ্ছ ভিত্তি। আর সেকারণেই এডওয়ার্ডস ও স্টেপটোর গবেষণা পড়েছিল নানা বাধার মুখে, সামাজিক বাধার চাইতেও বড়ো বাধা ছিল ধর্মের বাধা। কিন্তু “চোখ রাঙালে না হয় গ্যালিলিও/ লিখে দিতেন, ‘পৃথিবী ঘুরছে না।/ পৃথিবী তবুও ঘুরছে, ঘুরবেও;”—কাজেই সব বাধা পেরিয়ে ১৯৭৮-এর ২৫ জুলাই পৃথিবীর আলো দেখেছিল লুইজি ব্রাউন— বিশ্বের প্রথম নলজাতক।
রবার্ট এডওয়ার্ডস ও তাঁর সৃষ্টি লুইজি ব্রাউন
কিন্তু প্রায় একই সময়ে, বলা ভালো তার বহু আগে থেকেই ভারতে, এই কলকাতা শহরে বসে আরেক বিজ্ঞানী চিকিৎসক, এডওয়ার্ডস ও স্টেপটোর চাইতেও উন্নত এবং সফলতার সম্ভাবনা বেশি হবে—এমন এক পদ্ধতিতে প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন মানবদেহের বাইরে প্রজনন ঘটানোর। সে গবেষণার খুঁটিনাটি বর্ণনা এ লেখার প্রতিপাদ্য নয়, কিন্তু সে গবেষণার হাত ধরে ১৯৭৮-এর ৩ অক্টোবর জন্ম নেওয়া কানুপ্রিয়া আগরওয়াল-এর স্রষ্টা ডাক্তার সুভাষ মুখোপাধ্যায়-এর পরবর্তী সংগ্রাম, তাঁর গবেষণা ও দাবিকে জাল বলে নস্যাৎ করে দেওয়ার চক্রান্ত, তাঁকে ‘প্রতারক’ বলে উল্লেখ করে কার্যত ‘অপরাধী’ তকমা দেওয়ার ইতিহাসকে ভুলে যাওয়া যায় না। ভুলে যাওয়া যায় না ১৯ জুন, ১৯৮১, তাঁর রহস্যময় ‘আত্মহত্যা’কে।
২০শে জুন ১৯৮১ তারিখে বিভিন্ন সংবাদপত্রের প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত একটি খবর বাঙালী বিবেককে শোকস্তব্ধ করে দিয়েছিল। কারণ যাঁর সম্পর্কে এই খবর, তিনি বাঙালী ছিলেন। কিন্তু খবর হিসেবে এটি কোন ব্যতিক্রম নয়। সারা ভারতবর্ষেই প্রতিনিয়ত এ ধরণের কিছু না কিছু ঘটনা ঘটে চলেছে দীর্ঘ দিন ধরে। গুণী মানুষ প্রতিহত হচ্ছেন, অপমানিত হচ্ছেন, নিরুপায় হয়ে দেশ ছেড়ে যাচ্ছেন। বিজ্ঞানীরা আরও বেশি। স্বীকৃতি পাচ্ছেন বাইরে গিয়ে।
আমরা অভ্যস্ত হয়ে গেছি, তবু এই একটি ক্ষেত্রে বোধহয় নৃশংসতা চরমে উঠেছিল। এমন কি প্রশাসনও তাঁকে স্তব্ধ করার জন্যে হাত মিলিয়েছিল, সে সপ্তরথীদের ব্যুহ রচনার অংশীদার হয়েছিল।
এই বক্তব্য সাহিত্যিক রমাপদ চৌধুরীর, ডাক্তার সুভাষ মুখোপাধ্যায়-এর সঙ্গে হওয়া ‘নৃশংসতা’র অভিঘাতে যিনি লিখেছিলেন তাঁর বিখ্যাত উপন্যাস ‘অভিমন্যু’ (প্রথম প্রকাশ শারদীয় আনন্দবাজার পত্রিকা, ১৩৮৮ বঙ্গাব্দ, ১৯৮১ খ্রি.)। এই উপন্যাসটি অবলম্বনেই তপন সিনহা নির্মাণ করেছিলেন ‘এক ডক্টর কি মওত’ চলচ্চিত্রটি। যদিও উপন্যাস বা সিনেমার প্রোটাগনিস্ট ডাক্তার দীপঙ্কর ও তাঁর গবেষণা সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের ছায়পাত নয়, তবু ‘এ উপন্যাস পড়ে তাঁর (সুভাষ মুখোপাধ্যায়) কথা যে-কোন পাঠক-পাঠিকারই স্মরণে এসেছে’ একথা স্বীকার করেছেন লেখকও। উপন্যাসের প্রসঙ্গকথায় তিনি আরও জানিয়েছিলেন:
ডাঃ সুভাষ মুখার্জিকে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনতাম না, কখনও তাঁকে স্বচক্ষে দেখিনি, কিন্তু টি ভি-তে তাঁর সাফল্যের খবর প্রকাশের প্রথম দিন থেকে প্রতিটি সংবাদ, অভ্যন্তরীণ তথ্য, প্রাসঙ্গিক খবরাখবরের খুঁটিনাটি যথাসম্ভব জানার চেষ্টা করেছিলাম।... উপন্যাস লেখার বিন্দুমাত্র ইচ্ছা ছিল না, আমার নিজেরই অজান্তে বিন্দু বিন্দু করে বেদনামথিত, ক্ষোভসঞ্চিত একটি আবেগের তাড়নায় ‘অভিমন্যু’ লিখে ফেলেছিলাম। তাঁকে গবেষণা থেকে বঞ্চিত করার জন্যে বাঁকুড়ায় বদলি করার খবর জেনেই। ... আমি মনে করি এ উপন্যাস আসলে নির্বাক অসহায় বাঙালী বিবেকের সামান্য এক প্রায়শ্চিত্ত।
ঠিক কী ঘটেছিল সুভাষ মুখোপাধ্যায়-এর সঙ্গে? এ দীর্ঘ অনুসন্ধানের বিষয়, এই বিষয়ে একটি গবেষণাধর্মী তথ্যচিত্রের লিঙ্ক এ-লেখার শেষে সংযুক্ত করে দেওয়া রইল, আগ্রহীরা সেটি দেখতে পারেন। আমরা উদ্ধৃত করছি স্টেটসম্যান পত্রিকার একটি প্রতিবেদনের অংশ:
Dr. Mukherjee became the centre of a bitter controversy, which left him a discredited and bitterly disappointed man. His experiment was challenged by a team of doctors, formed by the Indian Medical Association. The controversy deepened as Dr. Mukherjee refused to volunteer data on his experiment. His refusal sparked off doubts about the varacity of his claims and his experiment was dubbed unauthentic.
ওই তথাকথিত বিচারকমণ্ডলীর মধ্যে কারা ছিলেন এবং চিকিৎসকদের একটি সভায় কি ধরণের উদ্ভট প্রশ্ন করা হয়েছিল তার বিবরণ তৎকালীন সংবাদপত্রে আছে, কিছু আভাস মিলবে ‘অভিমন্যু’ উপন্যাসেও। এডওয়ার্ডস ও স্টেপটো-কে পড়তে হয়েছিল ধর্মীয় আর আর্থিক বাধার মুখে কিন্তু ডাক্তার সুভাষ মুখোপাধ্যায়-এর বাধা ছিল আরও প্রবল, আর সর্বনাশা। চিকিৎসকদের প্যানেলের ‘ক্যাঙ্গারু কোর্ট’কে নিছক পেশাগত ঈর্ষার ফলশ্রুতি বলা চলে না, সেইসঙ্গেই ছিল রাজনীতির চক্রব্যুহ। যেখানে অভিমুন্য-র মতোই একা ছিলেন ডাক্তার মুখোপাধ্যায়। তাঁর দুই সহকারী ডাক্তার সরোজকান্তি ভট্টাচার্য এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সুনীত মুখোপাধ্যায় ছাড়া আর কাউকেই পাশে পাননি তিনি। এমনকী সেই সময়ে দুর্গার বাবা প্রভাত আগরওয়ালও তদন্ত কমিটির সামনে হাজির হননি, সংবাদবাদমাধ্যমের মুখোমুখিও হননি। ২০১০-এ রবার্ট এডওয়ার্ডস নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর কিছু কিছু সংবাদপত্রে তাঁদের আক্ষেপ সূচক মন্তব্য নজরে এসেছিল। যেমন আনন্দবাজারের প্রতিবেদনে প্রভাত আগরওয়াল-এর বক্তব্য হিসেবে উল্লেখ আছে:
উনি (সুভাষবাবু) রাজনীতির শিকার। যে পদ্ধতিতে তিনি আমার মেয়ের ভ্রূন তৈরি করেছিলেন সেই পদ্ধতিই এখন বিশ্বে সব থেকে চালু পদ্ধতি। কিন্তু আমাদের সরকারই তাঁকে যোগ্য সম্মান দিল না। এডওয়ার্ড নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। আমরা চাই সুভাষবাবুকে কোনও মরণোত্তর সম্মান জানাক আমাদের সরকার।
কিন্তু সম্মান তো দূর অস্ত, ‘ভারতের প্রথম টেস্ট টিউব বেবির স্রষ্টা’ হিসেবে সামান্য স্বীকৃতিটুকু পেতে গড়িয়ে গিয়েছিল প্রায় চব্বিশ বছর। তাঁর আগে যাকে এই সম্মান দেওয়া হত আই সি এম আর-এর সেই প্রাক্তন অধিকর্তা টি সি আনন্দকুমার নিজে ব্যক্তিগতভাবে উদ্যোগী না-হলে সুভাষ মুখোপাধ্যায়-এর আবিষ্কার কোনো দিনই সামনে আসত কিনা সন্দেহ।
ফরগটেন হিরো ডাক্তার সুভাষ মুখোপাধ্যায় তাই বাঙালির তথা সমগ্র ভারতের গর্ব। ২০০৫ সালে প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড ফাউন্ডেশন-এর ‘ডিকশনারি অব মেডিক্যাল বায়োগ্রাফি’-তে চিকিৎসাবিজ্ঞানের বিশ্বব্যাপী সেরা ১০০ জন আবিষ্কারকের নাম লিপিবদ্ধ করা হয়, এই তালিকায় কলকাতার তিন বিজ্ঞানীর নাম রয়েছে। একজন রোনাল্ড রস, একজন উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী এবং তৃতীয় জন ডাক্তার সুভাষ মুখোপাধ্যায়।
রবার্ট এডওয়ার্ডস ও প্যাট্রিক স্টেপটোর হাতে লুইজি ব্রাউন জন্ম নিয়েছিলেন ১৯৭৮-এর ২৫ জুলাই, আর ঠিক তার ৬৭ দিন বাদে এই কলকাতায় জন্ম নিয়েছিল সুভাষ মুখোপাধ্যায়-এর দুর্গা। এক্ষেত্রে এডওয়ার্ডস ও স্টেপটোর চাইতে অনেক উন্নত পদ্ধতি ব্যবহার করেছিলেন তিনি, সেই পদ্ধতিই আজ গোটা পৃথিবীতে ব্যবহার হয়, সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের কৃতিত্ব তাই বিজ্ঞানের বিচারে আরও অনেক গুণ বেশি। তাই কে বলতে পারে, যে এই অভাগা দেশে না-জন্মালে হয়তো ওই ৬৭-দিনের ফারাক সত্ত্বেও আজ বাঙালির জিম্মায় থাকত আরও একটি নোবেল পুরস্কার।
সানু ঘোষ,
বাঁশদ্রোণী, কলকাতা
~সমস্ত উদ্ধৃতির ক্ষেত্রে বানান অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
ঋণ
১। নাকতলা হাই স্কুলের বায়োলজি শিক্ষক শ্রী ভূদেব মজুমদার, যাঁর কাছে টেস্ট টিউব বেবি সংক্রান্ত গবেষণার বৈজ্ঞানিক দিকগুলি প্রথম জানতে পেরেছিলাম।
২। রমাপদ চৌধুরী, উপন্যাস সমগ্র ৩, কলকাতা: সপ্তর্ষি প্রকাশন, প্রথম সংস্করণ, জানুয়ারি ১৯৯৬।
৩। উত্তম পুরকাইত (সম্পাদিত), উজাগর পত্রিকা: রমাপদ চৌধুরী বিশেষ সংখ্যা, একাদশ বর্ষ, প্রথম ও দ্বিতীয় সংখ্যা ১৪২০, হাওড়া।
৬। আনন্দবাজার পত্রিকা।
৭। স্টেটসম্যান পত্রিকা।
আরও বিস্তারিত জানতে:
১। ‘Ek Doctor Ki Maut’ film by Tapan Sinha— https://youtu.be/9HFQr6oTs2k
২। ‘Blood Stain Never Fade Dr Subhas Mukherjee, IVF Pioneer’ Documentary by Rajeev Sarkar— https://youtu.be/Ty_BZ5MC0E4
৩। উপন্যাস ‘অভিমুন্য’ রমাপদ চৌধুরী—
https://drive.google.com/file/d/1bUIo2pJDOoBDjfQAIn5Wl09DSQw96MQx/view



মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন