যে-পথে চৈতন্যদেব হেঁটেছিলেন


টালিগঞ্জ মেট্রোর সম্প্রসারিত রুটে মেট্রোর পিলারগুলি গেঁথে আছে যে আদিগঙ্গার খালের বুকে, সেই আদিগঙ্গা যাকে আপনি নিছক একটি পচা দুর্গন্ধময় খাল হিসেবেই চিনেছেন জেনেছেন এবং অদূর ভবিষ্যতে হয়তো সেই খাল বুজে যাবে আমাদের প্রগতির গুঁতোয় সেই খাল একদা ছিল সমুদ্রমুখী গঙ্গার মূল প্রবাহ পথ। কালীঘাটকে উত্তরে রেখে দক্ষিণের দিকে গড়িয়ার কাছে আরও দক্ষিণমুখে এগিয়ে চলা সেই আদিগঙ্গার উত্তর পাড়ে অবস্থিত একটি জনপদ হল বৈষ্ণবঘাটা, এককালে যা ছিল গ্রাম বৈষ্ণবঘাটা। আজকের বাস-গড়িয়ার একটা বড়ো অংশই অতীতের বৈষ্ণবঘাটা গ্রামের মধ্যে অবস্থিত ছিল। দীনবন্ধু অ্যান্ড্রুস এবং কে কে দাস কলেজ, পদ্মশ্রী সিনেমা হল এবং বন্ধ হয়ে যাওয়া মহুয়া সিনেমা হল, পাঁচ ও ছ’ নম্বর বাসডিপো এবং কলকাতার গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা গড়িয়া বাইপাস কানেক্টর – এগুলি সবই পড়ে সেকালের বৈষ্ণবঘাটার মধ্যে। গড়িয়ার অন্যপ্রান্তের বোড়াল গ্রামের মতোই বৈষ্ণবঘাটাও ছিল অতি প্রাচীন জনপদ এবং বর্ধিষ্ণু গ্রাম।      

    ইতিহাস অনুসারে চৈতন্যদেব শান্তিপুর থেকে পুরী যাত্রার পথে তাঁর অনুগামীদের নিয়ে এই গ্রামেই যাত্রা-বিরতি করেছিলেন। সেই থেকেই গ্রামের নাম বৈষ্ণবঘাটা। চৈতন্যচরিত সাহিত্যে মহাপ্রভুর সন্ন্যাসগ্রহণের পর দক্ষিণপথে ভাগীরথীর তীরবর্তী স্থলপথ ধরে নীলাচলে যাওয়ার পথে ‘আটিসারা’ গ্রাম হয়ে দক্ষিণের ‘ছত্রভোগ’ বন্দের পৌঁছনোর বিবরণ পাওয়া যায়। বর্তমান বারুইপুরের আটঘড়া গ্রামটিকেই অতীতে বলা হত ‘আটিসারা’। বৃন্দাবন দাসের চৈতন্য ভাগবতে আছে: 

    হেনমতে প্রভু তত্ত্ব কহিতে কহিতে। 

      উত্তরিলা আসি ‘আটিসারা’ নগরেতে।।

   সেই আটিসারা-গ্রামে মহাভাগ্যবান্‌। 

      আছেন পরম সাধু – শ্রী অনন্ত নাম। 

     রহিলেন আসি প্রভু তাঁহার আলয়।। 

কাজেই দক্ষিণমুখী পথে বর্তমান আদিগঙ্গা অর্থাৎ অতীতের ভাগীরথীর মূল প্রবাহমুখী গড়িয়া পেড়িয়ে বারুইপুরের পথেই যে চৈতন্যদেব হেঁটেছিলেন তা নিশ্চিত করে বলা যায় এবং যাত্রা পথে আজকের পদ্মশ্রী সিনেমা হলের দিকে যেতে ডানদিকে বড়ো পুকুরটির পাড়েই কোনো এক জায়গায় চৈতন্যদেব তাঁর যাত্রা-বিরতি করেছিলেন। এককালে ‘গড়িয়া পুকুর’ নামে পরিচিত সেই পুকুর এখন ‘আশাপূর্ণা দেবী সাঁতার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র’, উল্লেখ্য এই অঞ্চলেই ছিল লেখিকা আশাপূর্ণা দেবীর বাড়ি।




    বৈষ্ণবঘাটার দিক থেকে গলিপথে এখনও চলে আসা যায় গীতাঞ্জলি মেট্রো স্টেশনের অদূরে রথতলার কাছে। এই রথতলা হল গড়িয়া ও নাকতলার মাঝে অবস্থিত এক প্রাচীন এলাকা। বস্তুত উদ্বাস্তু কলোনি গড়ে ওঠার পরে নাকতলা ও তার পরবর্তী এলাকার মূল বিকাশ ঘটলেও রথতলা কিন্তু বহু আগে থেকেই আছে। হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসে এই এলাকা নিয়ে আছে বহু জনশ্রুতি। ভাগীরথীর পুন্য প্রবাহের (ভাবুন একবার সেই প্রবাহই এখন আদিগঙ্গার খাল!) তীরে অবস্থিত এই রথতলার কাছে এখন যেখানে পঞ্চবটী কালী মন্দির তারই কাছে গঙ্গাঘাটে স্নান করেছিলেন চৈতন্যদেব। এই ঘাটের অদূরে রথতলার পূর্ব দিকে এককালে একটি বড়ো শ্মশানও ছিল। মূল গড়িয়া মহা শ্মশানের মতো মাহাত্ম্য না থাকলেও এই শ্মশান যে গত শতকের দ্বিতীয় দশকেও ছিল তার উল্লেখ পাওয়া যায় এই এলাকার ইতিহাস গবেষক প্রয়াত শ্রী সুধাংশু মুখোপাধ্যায়ের গবেষণায়। অধুনা লুপ্ত সেই শ্মশান এখন জনপদের অট্টালিকায় চাপা পড়েছে। কিন্তু এই শ্মশানভূমিকে কেন্দ্র করে যে একটি কালীমন্দিরও ছিল তার কথা এলাকার প্রাচীন বাসিন্দারা অনেকেই জানেন। রথতলার কাছে এখন যেখানে সরকারি আবাসান সেখানেই দীর্ঘদিন ছিল অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রাচীন মন্দিরটির ভগ্নাবশেষ। 

    ফিরে আসা যাক চৈতন্যদেবের বিশ্রাম ঘাটের কাছে, অর্থাৎ বৈষ্ণবঘাটায়। বৈষ্ণবঘাটার ইতিহাস কেবল চৈতন্যদেবের সঙ্গেই নয়; জড়িয়ে রয়েছে বাংলার সাংস্কৃতিক-ভৌগোলিক ইতিবৃত্তের সঙ্গেও। দক্ষিণমুখী সমুদ্র পথের মূলপ্রবাহ হিসেবে বর্তমান আদিগঙ্গার পাড়ে অবস্থিত বৈষ্ণবঘাটা, বোড়াল, বারুইপুরই যে ছিল বণিকদের যাত্রাপথের মাইল-ফলক তার প্রমাণ মেলে বাংলা মঙ্গলকাব্যের নায়ক সওদাগরদের বাণিজ্যযাত্রার বিবরণেই। ১৫৯৪ থেকে ১৬০৬ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে লেখা কবিকঙ্কন মুকুন্দ চক্রবর্তীর ‘চণ্ডীমঙ্গল’ কাব্যের বণিকখণ্ডে ধনপতি সওদাগরকে খুঁজতে বেরিয়ে তাঁর পুত্র শ্রীমন্ত সওদাগরের সিংহল যাত্রার পথ-বিবরণ দিতে গিয়ে কবিকঙ্কন লিখছেন :

 বালুঘাটা এড়াইল বেনিয়ার বালা। 

    কালীঘাটে এল ডিঙ্গা অবসান বেলা।। 

মহাকালীর চরণ পূজেন সদাগর। 

  তাহার মেলান বয়ে যায় মাইনগর।। 

     নাচনগাছা, বৈষ্ণবঘাটা বাম দিকে থুইয়া

 দক্ষিণেতে বারাসাত গ্রাম এড়াইয়া।

    ডাহিনে অনেক গ্রাম রাখে সাধুবালা।। 

  ছত্রভোগে উত্তরিল অবসান বেলা।। 

সমুদ্রযাত্রার মূল পথ যে এটিই ছিল কবিকঙ্কন থেকে শুরু করে চৈতন্যচরিত এবং আরও পরবর্তীকালে যত মঙ্গলকাব্য ও পাঁচালি লেখা হয়েছে সবেতেই এসেছে এই বিবরণ, যাতে উল্লেখ থেকেছে আমাদের পরিচিত বৈষ্ণবঘাটার কথা – যেমন অষ্টাদশ শতকের এক সত্যনারায়ণ পাঁচালিতে রত্নাকর নামের এক সওদাগরের যাত্রা বর্ণনা: 

   কালীঘাট পরিহরি বেয়ে চলে দ্রুত তরী 

       মহা আনন্দিত সদাগর।

 বাজে দামা দড় মাশা  বামে রহে গ্রাম রসা 

       গীত গায় গাঠের গারব। 

    সাকুভাকু সার ডাঁটা  বাহিল বৈষ্ণবঘাটা 

       করে সব হরি হরি রব।। 


বৈষ্ণব ক্ষেত্র বৈষ্ণবঘাটায় ‘হরি হরি রব’-এর উল্লেখ ছাড়াও এ বিবরণে এসেছে কালীঘাট পেরিয়ে দক্ষিণমুখে এগিয়ে এলে প্রথমে পড়ে রসা তারপর আবার জনপদ বলতে বৈষ্ণবঘাটা। এই হিসেবও মিলে যাচ্ছে, কারণ উল্লেখিত রসা-হল আজকের টালিগঞ্জ এলাকা, আর তা পেরিয়ে দক্ষিণমুখে এগিয়ে এলে ছিল জনপদ বৈষ্ণবঘাটা। মাঝের ও পরবর্তী বাকি এলাকা পুরোটাই জঙ্গল এবং জলাপূর্ণ। নদীকেন্দ্রিক এই জনপদ বৈষ্ণবঘাটা ছিল মূলত জেলে মাঝি এবং অন্ত্যজ শ্রেণির মানুষের গ্রাম। প্রত্নতাত্ত্বিক উদ্দেশ্য নিয়ে কখনও এই এলাকায় খনন কাজ চালানো হয়নি, তবে নানা সময়ে রাস্তা, আবাসান ও অন্যান্য নির্মাণ কাজ করতে গিয়ে মাটি খুঁড়ে মিলেছে নৌকার ভাঙা অংশ, মাস্তুল, লোহার জালের কাঠি ইত্যাদি। মেট্রো রেলের কাজের সময় আদিগঙ্গার গর্ভ খনন করেও এমন কিছু বিক্ষিপ্ত নিদর্শন মিলেছিল যা থেকে অনুমান করা যায় যে এই এলাকায় মূলত নদীকেন্দ্রিক জেলে-মাঝি পেশার মানুষের বসবাস ছিল। সেইসব প্রাপ্ত নিদর্শন আদৌ কোথাও সংরক্ষিত হয়েছে কিনা তা আমাদের জানা নেই। কিন্তু সুন্দরবনের অংশ হিসেবে জল ও জঙ্গল পরিবেশে এই এলাকায় লৌকিক সংস্কৃতির বিকাশের কিছু চিহ্ন অধুনাকালেও বজায় ছিল। যেমন বনবিবি এবং ওলাবিবির থান। গড়িয়া ৬ নম্বর বাস টার্মিনাসের দিকে আজাদ হিন্দ পাঠাগারের পেছনে এখন যেখানে এস বি গার্লস স্কুল সেখানেই যে এককালে জঙ্গলের মধ্যে ছিল বনবিবির থান একথা জানা যায় গড়িয়া অঞ্চলের ইতিহাস গবেষক প্রয়াত সুধাংশু মুখোপাধ্যায়ের লেখা থেকে। কালের গর্ভে আজ তা হারিয়ে গিয়েছে নগরায়নের ভিড়ে। 

বৈষ্ণবঘাটা ও সংলগ্ন গড়িয়া অঞ্চল আজ দক্ষিণ শহরতলি কলকাতার অতি গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলির একটি। পূর্ব ও দক্ষিণ দিকে ক্রমশ বেড়ে চলা শহরকে মেট্রো, রেল, এবং বাইপাস সড়কপথে জুড়েছে এই এলাকাই। দ্রুত বদলে যাওয়া এই এলাকার চালচিত্রে বদলের ইতিহাসও বদলে যাচ্ছে বড়ো দ্রুত। ‘৪৭-এর পার্টিশন এবং তার পরবর্তী সময়ে পূর্ব পাকিস্তান থেকে আসা উদ্বাস্তু স্রোতে কলোনির বিস্তৃতিতে এই এলাকায় ব্যাপক জনবসতি গড়ে ওঠে গত শতকের পাঁচ ও ছয়ের দশকে। কলোনির বিস্তার সবচেয়ে বেশি ঘটে বৈষ্ণবঘাটার উত্তর দিকে, তৈরি হয় রামগড়-গাঙ্গুলিবাগান অঞ্চল। অন্যদিকে রথতলার দিকে নাকতলা অঞ্চলেও ঘটে কলোনির বিস্তার, তৈরি হয় লক্ষ্মীনারায়ণ কলোনি। 

কিন্তু কলোনির কোলাহল হাইরাইজে হারিয়ে গেছে আজ। ভেঙে যাওয়া পুরনো কলোনি এখন আধুনিক অ্যাপার্টমেন্টে বদলে গিয়ে ডিকলোনাইজেশনের ইতিবৃত্তে জন্ম দিচ্ছে নতুন কৃষ্টি নতুন ভূগোল। বৈষ্ণবঘাটা অঞ্চল জুড়ে গড়ে ওঠা আধুনিক আবাসন ও সৌন্দর্যায়নে ঝাঁ চকচকে বৈষ্ণবঘাটা পাটুলি উপনগরী এখন দক্ষিণ কলকাতার অন্যতম আকর্ষক স্থান। কলকাতার প্রথম ভাসমান বাজার, উঁচু উঁচু বাড়ি, ঝিল, শপিং মল, দোকান বাজারে সমৃদ্ধ এই এলাকার উজ্জ্বল বাতিস্তম্ভের নীচ দিয়ে হেঁটে যেতে যেতে কিংবা বসতবাড়ির একচিলতে বারান্দা থেকে সামনে তাকিয়ে কিংবা রোজ সকালে এসি বাসে বসে নিউটাইন এয়ারপোর্ট অভিমুখে ছুটে যেতে যেতে কখনও কি ভবেছেন এই পথেই একদিন চৈতন্য মহাপ্রভু হেঁটেছিলেন, থেমেছিলেন দুদণ্ড জিরিয়ে নিতে।

 হায় রে কবে কেটে গেছে ইতিহাসের তাল… বৈষ্ণবঘাটা তবু আছে, চৈতন্যের মূর্তি, স্মৃতি আর নামের ইতিবৃত্তে এখনও লেগে রয়েছে ইতিহাসের দাগ।     

             

 সানু ঘোষ

বাঁশদ্রোণী, কলকাতা

মন্তব্যসমূহ

  1. লেখক কে ধন্যবাদ। দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও উত্তর ২৪ পরগনার বিস্তীর্ণ অঞ্চল বিদ্যাধরী নদীর শাখা প্রশাখায় বিভক্ত ছিল। উইকিপিডিয়া বলছে নদীয়ায় বিদ্যাধরী নদীর উৎপত্তি।হাবরা, দেগঙ্গা,বারাসাত হয়ে তা সুন্দরবনের রায়মঙ্গলে পড়েছে।চৈন্যদেবের নদীয়া থেকে জলপথে বারুইপুর ( কীর্তনখোলা বিরাজমান) হয়ে বঙ্গোপসাগর ধরে পুরীর পথে গমন একটি ঐতিহাসিক সত্য ঘটনা বলে মনে হয়। রাজারহাট নিউটাউন এলাকার পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলির পাস দিয়ে বিদ্যাধরী নদীর শাখা বহমান ছিল।দুটি গ্রামের নাম বলছি। গাঁড়াগড়ি( গড়াগড়ি-র অপভ্রংশ হতে পারে) এবং বালিগড়ি (আ্যাকোয়াটিকা এখন যেখানে)। সম্ভবত মহাপ্রভুর আগমনে মাটি/ বালিতে গড়াগড়ি র জন্য এই নামকরণ। এটি পুরোপুরি ব্যক্তিগত মত। গবেষণা প্রয়োজন। লেখকের কাছে , মহাপ্রভুর নদীয়া থেকে বঙ্গোপসাগর যাত্রা র আরো বিস্তৃত এক গবেষণাধর্মী লেখা পাওয়ার প্রত্যাশা রইলাম।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার এই মতামতের জন্য। এভাবেই পাশে থাকবেন। আপনার এই মতামত আমরা লেখকের কাছে পৌঁছে দেব।

      মুছুন
    2. লেখক এই উত্তরটি জানিয়েছেন:

      মহাশয়/ মহাশয়া,
      প্রথমেই আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই লেখাটি পড়বার জন্য এবং আপনার মতামত জানানোর জন্য। চৈতন্যদেবের যাত্রাপথ হিসেবে উল্লেখিত আপনার মন্তব্যের সঙ্গে আমি সম্পূর্ণ সহমত পোষণ করছি। বিদ্যাধরী নদীর অববাহিকা ধরেই চৈতন্যদেব নদিয়া থেকে দক্ষিণের ছত্রভোগ বন্দর হয়ে পুরী পৌঁছেছিলেন-- একথা ঐতিহাসিকভাবে সত্য। সমস্ত চৈতন্য-চরিত সাহিত্যেই কমবেশি সেই বিবরণ রয়েছে। কিন্ত এই যাত্রাপথের ঐতিহাসিক ও বর্তমান আর্থসামাজিক এবং সাংস্কৃতিক বিবরণ তুলে ধরে কোনো পূর্ণাঙ্গ গবেষণা এখনও পর্যন্ত হয়নি। নগরায়ণের চাপে স্থানগুলির ইতিহাস-ঐতিহ্য ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে। কেবল বারুইপুর আটঘড়া অঞ্চলে চৈতন্যদেবের অবস্থিতি নিয়ে কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্ষেত্রসমীক্ষাভিত্তিক গবেষণা হয়েছে। বর্তমান লেখক এখনও পর্যন্ত এই বিষয়ে য‌ৎসামান্য অনুসন্ধান করার সুযোগ পেয়েছেন। ভবিষ্যতে এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত অনুসন্ধানের ইচ্ছে রয়েছে।

      মুছুন
  2. সানু, তোমার এই লেখার জন্য অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ তোমায়।

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. এই মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আমরা আপনার মতামত লেখকের কাছে পৌঁছে দেব। পাশে থাকবেন।

      মুছুন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

চোদ্দ ভূতের আসরে

পার্টিশনের জীবনভাষ্য: প্রজন্মান্তরের খোঁজ

বুদ্ধের পুতাস্থি: রাখা রয়েছে কলকাতাতেই